জাতিসংঘের ৬৮তম অধিবেশনে বক্তব্য রাখলেন বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা। সহস্রাব্দের ললক্ষ্যমাত্রায় বাংলাদেশের অর্জন, ডিজিটাল বাংলাদেশ, নারীর ক্ষমতায়ন, জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং আঞ্চলিক সহযোগীতা বৃদ্ধিতে বাংলাদেশের ভূমিকার কথা প্রাধান্য পায় তাঁর বক্তব্যে।
তিনি তাঁর বক্তব্যে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে সবাইকে সমর্থন দেয়ার আহবান জানান।
তিনি আরো বলেন, তাঁর লক্ষ্য বাংলাদেশকে একটি মধ্য আয়ের দেশে পরিণত করা। তিনি বলেন এম ডি জি ১,২,৩,৪,৫ এর ক্ষেত্রে তাঁরা লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছেন বা অনেকদূর এগিয়েছেন।
ডিজিটাল বাংলাদেশের কথা উল্লেখ করে প্রধান মন্ত্রী বলেন, ৪৫৮২টি ডিজিটালাইজড তথ্য ও সেবা কেন্দ্র থেকে মানুষ তথ্যসেবা পাচ্ছে।
নারীর ক্ষমতায়নের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশই সম্ভবত পৃথিবীর একমাত্র দেশ যেখানে প্রধান মন্ত্রী, সংসদের উপনেতা, স্পীকার এবং বিরোধী দলীয় নেত্রী সকলেই নারী।
এল ডি সিদের উন্নত দেশগুলোর বাজারে কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার দেয়ার জন্যে আবেদন জানান তিনি।
বাংলায় দেয়া এ ভাষণে প্রধান মন্ত্রী, ৫২’র ভাষা শহীদদের কথা স্মরণ করেন। এবং ২১শে ফেব্রুয়ারীকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণার কথা উল্লেখ করে, তিনি বাংলাকে জাতিসংঘের একটি দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে গ্রহণ করার আহবান জানান।
তিনি তাঁর বক্তব্যে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে সবাইকে সমর্থন দেয়ার আহবান জানান।
তিনি আরো বলেন, তাঁর লক্ষ্য বাংলাদেশকে একটি মধ্য আয়ের দেশে পরিণত করা। তিনি বলেন এম ডি জি ১,২,৩,৪,৫ এর ক্ষেত্রে তাঁরা লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছেন বা অনেকদূর এগিয়েছেন।
ডিজিটাল বাংলাদেশের কথা উল্লেখ করে প্রধান মন্ত্রী বলেন, ৪৫৮২টি ডিজিটালাইজড তথ্য ও সেবা কেন্দ্র থেকে মানুষ তথ্যসেবা পাচ্ছে।
নারীর ক্ষমতায়নের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশই সম্ভবত পৃথিবীর একমাত্র দেশ যেখানে প্রধান মন্ত্রী, সংসদের উপনেতা, স্পীকার এবং বিরোধী দলীয় নেত্রী সকলেই নারী।
এল ডি সিদের উন্নত দেশগুলোর বাজারে কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার দেয়ার জন্যে আবেদন জানান তিনি।
বাংলায় দেয়া এ ভাষণে প্রধান মন্ত্রী, ৫২’র ভাষা শহীদদের কথা স্মরণ করেন। এবং ২১শে ফেব্রুয়ারীকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণার কথা উল্লেখ করে, তিনি বাংলাকে জাতিসংঘের একটি দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে গ্রহণ করার আহবান জানান।