আঙ্গুর নাহার মন্টি
ঢাকা রিপোর্টিং সেন্টার
সহযোগিতায় - ইউএসএআইডি ও ভয়েস অফ আমেরিকা
বাংলাদেশ শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার হ্রাস করে স্বাস্থ্য খাতে যুগান্তকারী বিপ্লব ঘটিয়েছে। এক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা সম্প্রতি বিএসএমএমইউ পরিদর্শন শেষে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমি শুধু বলতে চাই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে আমি কতটা খুশি হয়েছি। কারণ এখান থেকে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য বিপ্লব ঘটছে। এদেশের পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যু ও মাতৃমৃত্যু প্রতিরোধ এবং প্রজনন হার কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটছে।
গত ২৮শে আগষ্ট সকাল ৯টায় মজীনা ইউএসএআইডি’র বাংলাদেশ প্রতিনিধি রিচার্ড গ্রিনকে নিয়ে বিএসএমএমইউতে হাজির হন। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত তাঁদের অভ্যর্থনা জানান। এরপর তাঁরা নবজাতকদের জন্য আইসিইউ (এনআইসিইউ), সেন্টার ফর নিউরো ডেভেলপমেন্ট অটিজম ইন চিলড্রেন, সেন্টার ফর প্যালিয়েটিভ কেয়ার, বার্থ এসফেকসিয়ায় নবজাতকের মৃত্যু প্রতিরোধে ইউএসএআইডির ‘মেটারনাল অ্যান্ড চাইল্ড হেলথ ইমপ্লিমেন্টেশন প্রোগ্রামের (এমচিপ)’ অর্থায়নে এবং সেইভ দ্য চিলড্রেনের সহযোগীতায় পরিচালিত ‘হেল্পিং বেবিজ ব্রিদ (এইচবিবি)’ শীর্ষক প্রকল্পসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সেন্টার, নবনির্মিত আউটডোর ও বিভিন্ন বিভাগ পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শন শেষে বার্থ এসফেকসিয়া বা জন্মকালীন শ্বাসরুদ্ধতাকে বাংলাদেশে নবজাতকের মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ উল্লেখ করে রিচার্ড গ্রিন বলেন, "বাংলাদেশ এই সংখ্যা কমাতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। ২০৩৫ সালের মধ্যে এই রোগে শিশু মৃত্যুহার নিঃশেষ করতে বাংলাদেশ মনোমুগ্ধকর কর্মপরিকল্পনা নিয়েছে। মার্কিন রাষ্ট্রদূতও বলেছেন, ফোকাস থাকতে হবে শিশু জন্মের প্রথম ২৮ দিন। কারণ ৬০ শতাংশ শিশুমৃত্যুই জন্মের চার সপ্তাহের মধ্যে ঘটে। আর এক্ষেত্রে সহায়তা করতে গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হতে পারায় ইউএসএআইডি তথা আমেরিকা আনন্দিত"।
এরপর শহীদ ডা. মিলন হলে এক আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্রদূত ও ইউএসএআইডি প্রতিনিধি। তাঁরা সুস্বাস্থ্যের জন্য লড়াইয়ে এগিয়ে যাওয়ার পথে বাংলাদেশের পাশে থাকার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. রুহুল আমিন মিয়া, ডা. মো. শহীদুল্লাহ এবং সেন্টার ফর প্যালেয়িটিভ কেয়ারের অধ্যাপক ডা. নিজামউদ্দিন আহমদ।
ঢাকা রিপোর্টিং সেন্টার
সহযোগিতায় - ইউএসএআইডি ও ভয়েস অফ আমেরিকা
বাংলাদেশ শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার হ্রাস করে স্বাস্থ্য খাতে যুগান্তকারী বিপ্লব ঘটিয়েছে। এক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা সম্প্রতি বিএসএমএমইউ পরিদর্শন শেষে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমি শুধু বলতে চাই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে আমি কতটা খুশি হয়েছি। কারণ এখান থেকে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য বিপ্লব ঘটছে। এদেশের পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যু ও মাতৃমৃত্যু প্রতিরোধ এবং প্রজনন হার কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটছে।
গত ২৮শে আগষ্ট সকাল ৯টায় মজীনা ইউএসএআইডি’র বাংলাদেশ প্রতিনিধি রিচার্ড গ্রিনকে নিয়ে বিএসএমএমইউতে হাজির হন। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত তাঁদের অভ্যর্থনা জানান। এরপর তাঁরা নবজাতকদের জন্য আইসিইউ (এনআইসিইউ), সেন্টার ফর নিউরো ডেভেলপমেন্ট অটিজম ইন চিলড্রেন, সেন্টার ফর প্যালিয়েটিভ কেয়ার, বার্থ এসফেকসিয়ায় নবজাতকের মৃত্যু প্রতিরোধে ইউএসএআইডির ‘মেটারনাল অ্যান্ড চাইল্ড হেলথ ইমপ্লিমেন্টেশন প্রোগ্রামের (এমচিপ)’ অর্থায়নে এবং সেইভ দ্য চিলড্রেনের সহযোগীতায় পরিচালিত ‘হেল্পিং বেবিজ ব্রিদ (এইচবিবি)’ শীর্ষক প্রকল্পসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সেন্টার, নবনির্মিত আউটডোর ও বিভিন্ন বিভাগ পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শন শেষে বার্থ এসফেকসিয়া বা জন্মকালীন শ্বাসরুদ্ধতাকে বাংলাদেশে নবজাতকের মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ উল্লেখ করে রিচার্ড গ্রিন বলেন, "বাংলাদেশ এই সংখ্যা কমাতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। ২০৩৫ সালের মধ্যে এই রোগে শিশু মৃত্যুহার নিঃশেষ করতে বাংলাদেশ মনোমুগ্ধকর কর্মপরিকল্পনা নিয়েছে। মার্কিন রাষ্ট্রদূতও বলেছেন, ফোকাস থাকতে হবে শিশু জন্মের প্রথম ২৮ দিন। কারণ ৬০ শতাংশ শিশুমৃত্যুই জন্মের চার সপ্তাহের মধ্যে ঘটে। আর এক্ষেত্রে সহায়তা করতে গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হতে পারায় ইউএসএআইডি তথা আমেরিকা আনন্দিত"।
এরপর শহীদ ডা. মিলন হলে এক আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্রদূত ও ইউএসএআইডি প্রতিনিধি। তাঁরা সুস্বাস্থ্যের জন্য লড়াইয়ে এগিয়ে যাওয়ার পথে বাংলাদেশের পাশে থাকার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. রুহুল আমিন মিয়া, ডা. মো. শহীদুল্লাহ এবং সেন্টার ফর প্যালেয়িটিভ কেয়ারের অধ্যাপক ডা. নিজামউদ্দিন আহমদ।