অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

বাংলাদেশ ৫৩ তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করবে রবিবার


বাংলাদেশের ৫৩ তম স্বাধীনতা দিবস
বাংলাদেশের ৫৩ তম স্বাধীনতা দিবস

মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন এবং স্বপ্ন বাস্তবায়নের অঙ্গীকার নিয়ে রবিবার ৫৩ তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ। শুক্রবার (২৪ মার্চ) মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে পৃথক বাণী দেবেন।

সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে সশস্ত্র স্যালুট ও পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দিনের কর্মসূচি শুরু হবে। সূর্যোদয়ের সময় সকল সরকারি, আধা-সরকারি, বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ সব ভবন ও স্থাপনায় আলোকসজ্জা করা হবে।

স্বাধীনতা দিবসে, বাংলা একাডেমি, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, শিশু একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর এবং অন্যান্য সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন সেমিনার, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, চিত্রাঙ্কন ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র ও তথ্যচিত্র প্রদর্শনের আয়োজন করবে।

মহানগর, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারকে সম্মাননা দেয়া হবে। বাংলাদেশ ডাকঘর বিভাগ দিবসটি উপলক্ষে একটি বিশেষ স্মারক ডাকটিকিট উন্মোচন করবে।

দেশের শান্তি, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনা করবে।হাসপাতাল, জেল, শিশু নিবাস, বৃদ্ধাশ্রম, ডে কেয়ার সেন্টারের মতো প্রতিষ্ঠানে বিশেষ মানের খাবার বিতরণ করা হবে। শিশু উদ্যান এবং জাদুঘরগুলো সারা দিন সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।

এছাড়া, বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের জাহাজ দুপুর ২টা থেকে সাধারণ মানুষের জন্য খোলা থাকবে। সন্ধ্যা পর্যন্ত চট্টগ্রাম খুলনা, মোংলা, পায়রা বন্দর এবং বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, বরিশাল, চাঁদপুর টার্মিনাল ভ্রমণ করতে পারবে মানুষ।

স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরতে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে এবং বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের দূতাবাসে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হবে।

XS
SM
MD
LG