বাংলাদেশে প্রস্তাবিত বাজেটকে ব্যবসাবান্ধব ও জনমুখী বলে মন্তব্য করেছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম বলেন, এই বাজেট দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন পরিকল্পনার বাস্তবায়নকে ত্বরান্বিত করবে।
জাতীয় পার্টি বলেছে, বাজেটে আয় ও ব্যয়ের মধ্যে একটি বিশাল ফারাক রয়েছে। পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, অতীতের অভিজ্ঞতায় ঘাটতি বাজেটের মূল সমস্যা হচ্ছে- যত বেশি ঘাটতি, তত বেশি সংশোধন।
গণফোরামের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বর্তমানে দেশকে যারা লুটেপুটে খাচ্ছে এবং যারা অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ বিদেশে পাচার করছে; বাজেটটি তাদের জন্য, জনগণের জন্য নয়।
সাংস্কৃতিক কর্মীরা এক প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের জন্য বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে ৫৭৫ কোটি টাকা। যা গতবারের তুলনায় ৮ শতাংশ কম। শুধু তাই নয়, টিভি ও অনলাইনের মাধ্যমে অনুষ্ঠান সরবরাহকারীর ওপর মূসক আরোপ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ জাসদের তরফে বলা হয়েছে, ব্যাংক লুট বন্ধে বাজেটে বাস্তব পদক্ষেপ নেই।