জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মূল্যায়ন ও তার সঙ্গে স্থানীয় অধিবাসীদের অভিযোজন প্রচষ্টো সর্ম্পকে জানতে বাংলাদেশের সেন্টমার্টিন দ্বীপ এলাকা পরিদর্শন করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত চার দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার। ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলার, জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি, ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলে ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুয়ার সোমবার সেন্টমার্টিন দ্বীপ পরিদর্শন করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মিলার বলেছেন, “জলবায়ু সংকট মোকাবিলার সুনির্দিষ্ট এই দশকের শুরুতে গ্লাসগোর কপ২৬ গুরুত্বপূর্ণ একটি মুহূর্ত।” তিনি আরও বলেন, “জলবায়ু সংকট চলে এসেছে। এই চ্যালেঞ্জ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য রেখে দেওয়ার মতো নয়। আমাদেরকে এখনই এর মোকাবিলা করতে হবে।”
দ্বীপটি পরিদর্শনের পর ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি টুইট করে বলেন, "সেন্টমার্টিন দ্বীপ সুন্দর একটি জায়গা। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, উচ্চ জোয়ার, লবণাক্ততা এবং প্রবাল বিনষ্ট ইত্যাদি বাংলাদেশের সবচেয়ে দক্ষিণের এই দ্বীপের পরিবেশ ও মানুষের ওপর দ্রুত প্রভাব ফেলছে।"
বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বে কক্সবাজার ও টেকনাফ এলাকায় বেশ কিছু জলবায়ু সহনশীলতা প্রকল্প রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। সেন্ট মার্টিন’স সফরের আগে ইউএসএআইডির জলবায়ু সহনশীলতাবিষয়ক প্রকল্পগুলো পরিদর্শন করেন রাষ্ট্রদূত মিলার।
(এই প্রতিবেদনটি বাংলা নিউজ 24-এর প্রতিবেদন ও যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের প্রেস বিজ্ঞপ্তির তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি।)