অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

মন্ত্রিসভার বৈঠকে শিনজো আবে-এর জন্য শোক, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শ্রদ্ধা


ফাইল ছবি- তৎকালীন জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে টোকিওতে তার সরকারী বাসভবনে ট্রান্স-প্যাসিফিক পার্টনারশিপ বা টিপিপি সম্পর্কিত এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তৃতা করছেন।১৫ মার্চ ২০১৩।
ফাইল ছবি- তৎকালীন জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে টোকিওতে তার সরকারী বাসভবনে ট্রান্স-প্যাসিফিক পার্টনারশিপ বা টিপিপি সম্পর্কিত এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তৃতা করছেন।১৫ মার্চ ২০১৩।

বাংলাদেশের মন্ত্রিসভার বৈঠকে, জাপানের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে-এর মৃত্যুতে এক শোক প্রস্তাব আলোচনায় অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান। সোমবার (২৫ জুলাই) অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে শেখ হাসিনা বলেন, শিনজো আবে সবসময় বাংলাদেশের পাশে ছিলেন এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, “আমি বুঝতে পারি না শিনজো আবের মতো এত ভালো ব্যক্তি কেন আক্রমণের শিকার হন এবং তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।” আবের হত্যাকাণ্ডে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেন শেখ হাসিনা।

সচিবালয়ের ক্যাবিনেট রুমে অনুষ্ঠিত বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চুয়াল প্লাটফরমে যুক্ত হন। আবেকে অত্যন্ত সংবেদনশীল, দেশপ্রেমিক ও প্রকৃত রাজনীতিবিদ বলে অভিহিত করে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানান শেখ হাসিনা।

“বাংলাদেশের মানুষ কখনও কল্পনাও করতে পারেনি,জাপানের মতো দেশে এ রকম নারকীয় হত্যাকাণ্ড ঘটবে; বলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। জাপানের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী আবে, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ফোরামে বাংলাদেশের প্রতি তার সমর্থন জানিয়েছেন বলে তাকে স্মরণ করেন শেখ হাসিনা। বলেন, “জাপানের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি শিনজো আবে বাংলাদেশের উন্নয়নের পাশে দাঁড়িয়েছেন।”

গত ৮ জুলাই জাপানের নারা শহরে একটি প্রচার-সমাবেশে বক্তব্য দেয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান আবে। এ ঘটনায় বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় শোক পালন করে এবং বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে আবের জন্য প্রার্থনা করে।

XS
SM
MD
LG