টিপু মুনশি বলেন, “বাংলাদেশ এখন আন্তর্জাতিক মানের পণ্য তুলনামূলক কম দামে সরবরাহ করতে সক্ষম। এজন্য ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্তে অবস্থিত স্থল বন্দরগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য জটিলতা দূর করা জরুরি।” তিনি বলেন, “বর্ডারহাটগুলো উভয় দেশের মানুষের মধ্যে বেশ আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। ভারতের সেভেন সিস্টার খ্যাত রাজ্য গুলোর মানুষ উপকৃত হয়েছে এবং উভয় দেশের মানুষ খুশি।” ভিসা প্রক্রিয়া সহজ হলে মানুষের যাতায়াত বাড়বে এবং এতে উভয় দেশের মানুষ উপকৃত হবে বলে উল্লেখ করেন টিপু মুনশি।
ভারতের নবনিযুক্ত হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেন, “বাংলাদেশ ভারতের ভালো বন্ধু। ভারত সরকার সবসময় বাংলাদেশকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের ব্যবসা বাণিজ্য এবং সহযোগিতা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। আকাশ পথের পাশাপাশি সড়ক ও নৌপথে যোগাযোগ উন্নত হয়েছে। ভারতের সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোর সঙ্গে, বাংলাদেশের যোগাযোগ সহজ হয়েছে। এর ফলে উভয় দেশের ব্যবসা বাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়েছে।”
হাইকমিশনার বলেন, “রেলপথে কনটেইনার-এর মাধ্যমে পণ্য পরিবহনের কারণে, উভয় দেশ উপকৃত হয়েছে। সড়ক পথের পাশাপাশি ট্রেন যোগাযোগ স্থাপনের ফলে উভয় দেশের মানুষ উপকৃত হয়েছে। পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য পরিবহনের জন্য পাইপ লাইন নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। আশা করা যায় ফেব্রুয়ারি থেকে এ পাইপ লাইন ব্যবহার করা সম্ভব হবে।”
প্রণয় ভার্মা আরও বলেন, “আশা করা যায় আগামী দিনগুলোতে উভয় দেশের ব্যবসা বাণিজ্য এবং সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি পাবে।”