ঢাকার ফলাফল
ঢাকা-২ আসনের আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মো. কামরুল ইসলাম ১ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের ডা. হাবিবুর রহমান পেয়েছেন ১০ হাজার ৬৩৫ ভোট।
ঢাকা-৩ আসনে আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নসরুল হামিদ ১ লাখ ৩ হাজার ৭৩২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি লাঙল প্রতীকের মো. মনির সরকার পেয়েছেন ২৮৬৮ ভোট।
ঢাকা-৪ আসনে আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আওলাদ হোসেন ট্রাক প্রতীকে ২৪ হাজান ৭৭৫ ভোট নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীকের সানজিদা খানম পেয়েছেন ২২ হাজার ৫৭৭ ভোট।
ঢাকা-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের মশিউর রহমান মোল্লা ৫০ হাজার ৬৩১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নৌকার প্রার্থী হারুনর রশীদ (মুন্না) ৫০ হাজার ৩৩৪ ভোট পেয়েছেন।
ঢাকা-৬ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী সাঈদ খোকন ৬১ হাজার ৭০৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী ঐক্যৈজোটেরে প্রার্থী মিনার প্রতীকের মো. রবিউল আলম মজুমদার পেয়েছেন ১ হাজার ১০৯ ভোট।
ঢাকা-৭ আসনের আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সোলাইমান সেলিম ৬৩ হাজার ৮১৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন আহম্মেদ মিলন পেয়েছেন ৭ হাজার ৩০৮ ভোট।
ঢাকা-৮ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ৪৬ সহাজার ৬১০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের প্রার্থী মো. জুবের আলম খান পেয়েছেন ৮৮০ ভোট।
ঢাকা-৯ আসনে আওয়ামীলীগের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী ৯০ হাজার ৩৯৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী কাজী আবুল খায়ের পেয়েছেন ২৭৯৪ ভোট।
ঢাকা-১০ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নৌকা প্রতীকে ফেরদৌস আহমেদ ৬৫ হাজার ৮৯৮ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির হাজি মো. শাহজাহান পেয়েছেন ২ হাজার ২৫৭ ভোট।
ঢাকা-১১ আসনে আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীকের মোহাম্মদ ওয়াকিল উদ্দিন ৮৩ হাজানর ৮৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। লাঙল প্রতীকের শামীম আহমেদ পেয়েছেন ২৭৪৭ ভোট।
ঢাকা-১২ আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ৯৪ হাজার ৬৮৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী খোরশেদ আলম খুশু ২ হাজার ২১৯ ভোট পেয়েছেন।
ঢাকা-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক নানক পেয়েছেন ৯০ হাজার ৭৮২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বিন্দ্বী তরিকত ফেডারেশনের কামরুল হাসান ফুলের মালা প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৫৩৬ ভোট।
ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মাইনুল হোসেন খান ৫৩ হাজার ৫৪০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছে। স্বতন্ত্র প্রার্থী কেটলি প্রতীকের মো. লুৎফর রহমান ১৭ হাজার ৯১৪ ভোট পেয়েছেন। ঢাকা-১৫ কেন্দ্রের ফল পাওয়া গেছে। আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার ৩৯ হাজা ৬৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। জাতীয় পার্টির শামসুল হক লাঙল প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৪৪ ভোট।
ঢাকা-১৭ আসনে আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ আলী আরাফাত পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিকল্প ধারা বাংলাদেশের আইনুল হক ১ হাজার ৩৮০ ভোট পেয়েছেন।
ঢাকা-১৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী কেটলি প্রতীকের মো. খসরু চৌধুরী ৭৯ হাজার ০৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের এস এম তোফাজ্জল হোসেন পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৯০৯ ভোট। লাঙল প্রতীকের শেরীফা কাদের পেয়েছেন ৬ হাজার ৪২৯ ভোট।
ঢাকা-১৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের সাইফুল ইসলাম ৮৪ হাজার ৪১২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম অপর স্বতন্ত্র ঈগল প্রতীকে প্রার্থী তালুকদার মো. তৌহিদ জং (মুরাদ) পেয়েছেন ৭৬ হাজার ২০২ ভোট।
ঢাকা-২০ আসনে নৌকার প্রার্থী বেনজীর আহমদ ৮৩ হাজার ৭০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাদ্দেছ হোসেন কাঁচি প্রতীকে পেয়েছেন ৫৪ হাজার ৬১৩ ভোট।
তথ্যসূত্রঃ নির্বাচন কমিশন
খুলনার ফলাফল
খুলনা-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ননী গোপাল মন্ডল ১ লাখ ৪২ হাজার ৫১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রশান্ত রায় পেয়েছেন পাঁচ হাজার ২৬২ ভোট।
খুলনা-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল ৯৯ হাজার ৮৬৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. গাউছুল আজম লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন তিন হাজার ৮৪১ ভোট।
খুলনা-৩ আসনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী এস এম কামাল হোসেন পেয়েছেন ৯০ হাজার ৯৯৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. আব্দুল্লাহ আল-মামুন লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন চার হাজার ৮৭৩ ভোট।
খুলনা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আব্দুস সালাম মুর্শেদী ৮৬ হাজার ১৯৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম মোর্ত্তজা রশিদী দারা কেটলি প্রতীকে পেয়েছেন ৬০ হাজার ৮৯৩ ভোট।
খুলনা-৫ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নারায়ন চন্দ্র চন্দ নৌকা প্রতীকে এক লাখ ১৩ হাজার ৪৮০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের প্রার্থী শেখ আকরাম হোসেন পেয়েছেন ৯৩ হাজার ১৫০ ভোট।
খুলনা-৬ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. রশীদুজ্জামান মোড়ল নৌকা প্রতীকে ১ লাখ তিন হাজার ৩১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জি এম মাহাবুবুল আলম ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৫০ হাজার ২৬১ ভোট।
তথ্যসূত্রঃ নির্বাচন কমিশন
চট্টগ্রামের ফলাফল
চট্টগ্রাম-১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মাহবুব উর রহমান রুহেল ৮৯ হাজার ৬৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন ঈগল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫২ হাজার ৬৩৯ ভোট।
চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে নৌকার প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার সনি ১ লাখ ৬৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী হোসাইন মোহাম্মদ আবু তৈয়ব পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৫৬৬ ভোট।
চট্টগ্রাম-৩ আসনে নৌকার প্রতীকের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মিতা ৫৪ হাজার ৭৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জামাল উদ্দিন চৌধুরী পেয়েছেন ২৮ হাজার ৭০ ভোট।
চট্টগ্রাম-৫ আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চৌধুরী ৫০ হাজার ৯৭৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেটলি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহাম্মদ শাহজাহান চৌধুরী পেয়েছেন ৩৬ হাজার ২৫১ ভোট।
চট্টগ্রাম-৬ আসনে নৌকার প্রার্থী এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী ২ লাখ ২১ হাজার ৫৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিউল আজম ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ১৫৯ ভোট।
চট্টগ্রাম-৭ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের ড. হাছান মাহমুদ ১ লাখ ৯৮ হাজার ৯৭৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মুহাম্মদ ইকবাল হাছান মোমবাতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৯ হাজার ৩০১ ভোট।
চট্টগ্রাম-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আবদুচ ছালাম ৭৮ হাজার ২৬৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বিজয় কুমার চৌধুরী পেয়েছেন ৪১ হাজার ৫০০ ভোট।
চট্টগ্রাম-৯ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ১ লাখ ৩০ হাজার ৯৯৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের সানজীদ রশীদ চৌধুরী পেয়েছেন ১ হাজার ৯৮২ ভোট।
চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু ৫৯ হাজার ২৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি স্বতন্ত্র প্রার্থী মনজুর আলম ফুলকপি প্রতীক নিয়ে ৩৯ হাজার ৫৩৫ ভোট পেয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১১ আসনে নৌকা প্রতীকের এম আবদুল লতিফ ৫১ হাজার ৪৯৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেটলি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক সুমন পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৫২৫ ভোট।
চট্টগ্রাম-১২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী ১ লাখ ২০ হাজার ৩১৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সামশুল হক চৌধুরী পেয়েছেন ৩৫ হাজার ২৪০ ভোট।
চট্টগ্রাম-১৩ আসনে নৌকার প্রার্থী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ১ লাখ ৮৭ হাজার ৯২৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মুহাম্মদ আবুল হোসেন মোমবাতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫ হাজার ১৪১ ভোট।
চট্টগ্রাম-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের নজরুল ইসলাম ৭১ হাজার ১২৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল জব্বার চৌধুরী পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৮৮৪ ভোট।
চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মোতালেব ৮৫ হাজার ৬২৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী পেয়েছেন ৩৯ হাজার ১৫২ ভোট।
চট্টগ্রাম-১৬ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান ৫৭ হাজার ৪৯৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল্লাহ কবির লিটন পেয়েছেন ৩২ হাজার ২২০ ভোট।
তথ্যসূত্রঃ নির্বাচন কমিশন
২৯৯টি আসনের ২২২টি আওয়ামী লীগের
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল
মোট আসন ২৯৯
-আওয়ামী লীগ ২২২
-জাপা ১১
তথ্যসূত্রঃ নির্বাচন কমিশন