অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

বৃহস্পতিবারের মধ্যে কাজে যোগ না দিলে পুলিশের চাকরি থাকবে না: উপদেষ্টা সাখাওয়াত হোসেন

২২:২৮ ৭.৮.২০২৪

বৃহস্পতিবার শপথ নেবে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার, জানিয়েছেন সেনাপ্রধান

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার বৃহস্পতিবার (৮ অগাস্ট) রাত ৮টায় শপথ নেবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

বুধবার (৭ অগাস্ট) সেনা সদর দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দুপুর ২টা ১০ মিনিটে দেশে পৌঁছাবেন।

তিনি বলেন, “আমি তাকে অভ্যর্থনা জানাতে সেখানে যাব। নৌবাহিনী প্রধান ও বিমানবাহিনী প্রধান আমরা সবাই তাকে সহযোগিতা করব। তিনি রাজনৈতিক দল ও ছাত্র ফোরামসহ সবার সহযোগিতা পাবেন। তিনি তাঁর সব দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে পারবেন বলে আমার বিশ্বাস।”

সংবাদ সম্মেলনে নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।

তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারে উপদেষ্টার সংখ্যা হবে ১৫ জন। এ সংখ্যা দুয়েকজন বাড়তে পারে বলে জানান তিনি।

ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, দেশে অনেক গুজব ছড়ানো হচ্ছে। তিনি বলেন, “আমি জনগণকে অনুরোধ করব তারা যেন এসব গুজবে কান না দেন।”

পুলিশ বাহিনীকে ঢেলে সাজানোর কাজ চলছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, নতুন করে আইজিপি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, “পুলিশের মনোবল আবার ফিরে আসবে এবং তারা পেশাদার বাহিনী হিসেবে কাজ করবে।”

ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী সব সময় জনগণের পাশে আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে।

তিনি আরও বলেন, উজ্জ্বল ও সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য আমরা সবাই একসঙ্গে কাজ করব।

ক্ষমতার পালাবদলের পর সম্প্রতি দেশজুড়ে ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক ঘটনাবলি প্রসঙ্গে সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, কিছু ঘটনা ঘটেছে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে।

তিনি বলেন, “পুলিশ নেই, তাই তারা ডিউটিতে নেই। এর কারণে যে শূন্যতা তৈরি হয়েছে তা সেনাবাহিনীর দ্বারা পূরণ করা যাবে না। সর্বোপরি আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি, আমরা হাজার হাজার মানুষকে উদ্ধার করেছি।”

বিভিন্ন ঘটনার জন্য তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, “আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি, কিন্তু কিছু ঘটনা ঘটেছে, সহজভাবে বললে আমাদের যথেষ্ট শক্তি ছিল না।”

পুনর্গঠনের পর পুলিশ বাহিনী দায়িত্ব পালন শুরু করলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, “আমরা এই শূন্যতা পূরণ করতে সক্ষম হব।”

তিনি আরও বলেন, এসব ভাঙচুরের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে।

এক প্রশ্নের জবাবে সেনাপ্রধান বলেন, রাজনীতিবিদরা তাকে সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব নিতে অনুরোধ করেছেন।

তিনি বলেন “রাজনীতিবিদরা আমাকে বলেছেন, আপনি দায়িত্ব নিন। এটা নেওয়ার কেউ নেই। কাউকে না কাউকে নিতে হবে। যদি কোনো ব্যর্থতা থেকে থাকে আমি সেই দায় নেব। আমি আমার সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করেছি।”

দ্রুততম সময়ের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

(এই রিপোর্টের কিছু তথ্য ইউএনবি থেকে নেয়া হয়েছে)

২২:২৫ ৭.৮.২০২৪

সবার নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রশাসনকে আইনশৃঙ্খলা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের আহ্বান তারেক রহমানের

বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র চলছে উল্লেখ করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

তিনি বলেন, “আমি প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, সব মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন, যাতে কেউ নিরাপত্তাহীনতায় না ভোগেন। আমাদের এটা দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে।”

বুধবার (৭ অগাস্ট) রাজধানী ঢাকার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশে ভার্চুয়ালি দেওয়া বক্তব্যে তারেক রহমান এ আহ্বান জানান।

তিনি বর্তমান নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দেশবাসীসহ সব রাজনৈতিক দলকে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।

তারেক রহমান বলেন, “আমি বিশেষভাবে সারাদেশে বিএনপির সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানাচ্ছি, তারা যেন ধর্ম, দলমত নির্বিশেষে সব মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পাশে দাঁড়ান।”

তিনি দেশবাসীকে আইন হাতে তুলে না নেওয়ারও আহ্বান জানান।

বিএনপির নামে কেউ ভাঙচুর ও সহিংসতায় লিপ্ত হওয়ার চেষ্টা করলে, তাকে ধরে প্রশাসনের হাতে তুলে দিতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানান তারেক রহমান।

(এই রিপোর্টের কিছু তথ্য ইউএনবি থেকে নেয়া হয়েছে।)

২২:২২ ৭.৮.২০২৪

কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে গুলিতে ৬ বন্দী নিহত, পালিয়েছে ২০৯ বন্দী

কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ২০৯ জন বন্দী পালিয়ে যাওয়ার পর সেনা সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ২০৯ জন বন্দী পালিয়ে যাওয়ার পর সেনা সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে

গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ২০৯ জন বন্দী পালিয়ে গেছে। এ সময় নিরাপত্তাকর্মীদের গুলিতে ছয়জন বন্দী নিহত হয়েছে।

বুধবার (৭ অগাস্ট) বিকেলে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুপার সুব্রত কুমার বালা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের নাম-পরিচয় জানাতে পারেননি তিনি। তবে একটি বিশেষ সূত্র থেকে জানা গেছে, নিহতরা হলো- মো. জিন্নাহ (২৯), আযলাখ হোসেন (২৭), আফজাল হোসেন (৬৩), স্বপন শেখ কালু (৪৫), রাধেশ্যাম হরিজন (৬৭) ও ইমতিয়াজ পাভেল (২৭)।

সুব্রত কুমার বালা জানান, মঙ্গলবার (৬ অগাস্ট) কাশিমপুর কারাগারের ভেতরে থাকা বন্দীরা বিদ্রোহ করে। সে সময় তারা কারাগারের দেয়াল ভেঙে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কারারক্ষীরা বাধা দিলে বন্দীরা তাদের ওপর চড়াও হয়। কারারক্ষীদের মারধর করে তারা দেয়াল ভেঙে, দেয়াল টপকে, আবার কেউ কেউ দেয়ালের সঙ্গে পাইপ লাগিয়ে পালানোর চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে সেনাবাহিনীকে খবর দিলে তারা কমান্ডো অভিযান চালিয়ে বিদ্রোহ দমন করে।

বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার পর হেলিকপ্টারে করে এসে সেনাবাহিনীর সদস্যরা কারাগারের ভেতরে নেমে প্রধান ফটকসহ কারাগারের সব ফটক নিয়ন্ত্রণে নেয়। তবে তার আগেই বন্দীদের মধ্যে থেকে ২০৯ জন দেয়াল টপকে পালিয়ে গেছে বলে জানান এ কারা-কর্মকর্তা।

তিনি জানান, এসময় নিরাপত্তাকর্মীদের গুলিতে ৬ বন্দী নিহত হয়েছে। নিহতদের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

খবর পেয়ে সকাল ১০টার পরপরই কারাবন্দীদের স্বজনেরা প্রধান ফটকে এসে জড়ো হতে থাকে। এরপর তারা সেখানে বিক্ষোভ শুরু করে।

কুষ্টিয়া কারাগারের গেট ভেঙে পালিয়েছে বেশ কয়েকজন বন্দী

এদিকে কুষ্টিয়া জেলা কারাগারের গেট ভেঙে বেশ কয়েকজন বন্দী পালিয়েছে। এ ঘটনায় কমপক্ষে ৫ জন কারারক্ষী আহত হয়েছে।

বুধবার (৭ অগাস্ট) বেলা ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফাঁকা গুলি চালিয়েছে কারারক্ষীরা।

কুষ্টিয়ার জেল সুপার আ. বারেক বলেন, “বুধবার দুপুরের দিকে হঠাৎ কারাগারের ভেতর থেকে চিৎকার ও অভ্যন্তরীণ গেটে আঘাতের শব্দ শুনতে পাই। দৌড়ে গিয়ে দেখি অন্তত ৩০০ জন কারাবন্দী সংঘবদ্ধ হয়ে ভেতর থেকে একসঙ্গে গেটে ধাক্কা দিচ্ছে। এতে গেটের হ্যাজবোল্ড ভেঙে যায়। এ সময় কারাবন্দীরা পালানোর চেষ্টা করলে কারারক্ষীরা ফাঁকাগুলি চালায়। তখন তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে ভেতরে ঢুকে যায়। কারাবন্দীদের ঠেকাতে গিয়ে ৫ জন কারারক্ষী আহত হয়েছে। এছাড়া কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। অস্ত্র ভাণ্ডার রক্ষিত আছে, কারাবন্দীরা নিরাপদে আছে।”

তিনি আরও বলেন, “ঠিক কতজন কারাবন্দী পালিয়ে গেছে তা তাৎক্ষণিকভাবে বলা সম্ভব নয়। এ ছাড়া, পালিয়ে যাওয়া কারাবন্দীদের মধ্যে কোনো জঙ্গি বা বড় মাপের কোনো সন্ত্রাসী আছে কি না সেটাও বলতে পারছি না। কারাবন্দীদের তালিকা মিলিয়ে দেখা হচ্ছে। তালিকা মেলানোর পর জানা যাবে কতজন কারাবন্দী পালিয়েছে। পাশাপাশি পালিয়ে যাওয়া কারাবন্দীদের পরিচয় জানা যাবে।”

কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক মো. এহেতেশাম রেজা বলেন, “প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে ১২ থেকে ১৩ জন কারাবন্দী পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। কারাবন্দীদের পালানো ঠেকাতে কারারক্ষীরা বেশ কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে।”

এদিকে খবর পেয়ে সেনা সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

কুষ্টিয়া ক্যাম্পের দায়িত্বে থাকা অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মাহবুবুল আলম শিকদার বলেন, “কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। পরিস্থিতি বর্তমানে শান্ত রয়েছে।”

কারারক্ষীরা জানান, জেলখানার ভেতরের রান্নাঘর থেকে চেলা কাঠ সংগ্রহ করে কারাগারের গেট ভেঙে বেরিয়ে আসেন দেড় শতাধিক কারাবন্দী। এ সময় কারারক্ষীরা আটকাতে গেলে তাদের ওপর হামলা চালায় কারাবন্দীরা। এরপর কারাবন্দীরা প্রধান গেটের কারারক্ষীকে মারধর করে তার কাছ থেকে চাবি ছিনিয়ে নিয়ে তালা খুলে একে একে বেরিয়ে যেতে শুরু করে। এ সময় জেলখানার বাইরে থাকা কারারক্ষীরা ফাঁকা গুলি ছুড়ে তাদের আটকানোর চেষ্টা করে। তবে তার আগেই বেশ কয়েকজন কারাবন্দী পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। এ ঘটনায় ৫ জন কারারক্ষী আহত হয়েছে।

কারাগার সূত্র জানায়, ৬০০ ধারণক্ষমতা থাকলেও প্রায় ৯ শতাধিকেরও বেশি কারাবন্দী রয়েছে কুষ্টিয়া জেলা কারাগারে।

(এই রিপোর্টের কিছু তথ্য ইউএনবি থেকে নেয়া হয়েছে)

২১:২৫ ৭.৮.২০২৪

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় খালাস পেলেন ড. ইউনূস

প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় নোবেল বিজয়ী প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসকে বেকসুর খালাস দিয়েছে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। পাশাপাশি গ্রামীণ টেলিকমের তিন শীর্ষ কর্মকর্তাকেও খালাস দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল।

শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার এক দিন আগে বুধবার (৭ অগাস্ট) শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এম এ আউয়াল এ রায় দেন।

খালাস পাওয়া অন্যরা হলেন- গ্রামীণ টেলিকমের পরিচালক আশরাফুল হাসান, নুরজাহান বেগম ও এম শাহজাহান।

এর আগে, ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি ঢাকার শ্রম আদালত-৩ ড. ইউনূস, আশরাফুল হাসান, এম শাহজাহান ও নূরজাহান বেগমকে শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে ছয় মাস করে কারাদণ্ড দেয়। একইসঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও ২৫ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

শ্রম আদালতের সাজার বিরুদ্ধে ২৮ জানুয়ারি শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল করেন অধ্যাপক ইউনূস ও তাঁর সহকর্মীরা।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতের শ্রম পরিদর্শক (সাধারণ) এস এম আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

(এই রিপোর্টের কিছু তথ্য ইউএনবি থেকে নেয়া হয়েছে)

আরও লোড করুন

XS
SM
MD
LG