এই মুহূর্তে ভারতের সবচাইতে বড় ইস্যু ভারত চীন সীমান্তের লাদাখে চীন-ভারত সেনার লড়াই। লালফৌজের আগ্রাসন থেকে দেশরক্ষায় কতটা সাহস আর শক্তির পরিচয় দিয়েছে সেনাবাহিনী, তা নতুন করে প্রকাশের প্রয়োজন নেই। এই পরিস্থিতিতে সংসদের বাদল অধিবেশনেও আলোচনার একটা বড় বিষয় – লাদাখ এবং সেনার ভূমিকা। আজ, অধিবেশন শুরুর আগে সংসদের বাইরে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি আশাপ্রকাশ করে বললেন, "সংসদ থেকে প্রত্যেকে একসঙ্গে সেনার পাশে থাকার বার্তা নিশ্চিত করতে পারব।"
করোনার মত মহামারী আবহে আজ থেকে শুরু হয়েছে সংসদের বাদল অধিবেশন। লাদাখে চীনা আগ্রাসন ইস্যুতে দুই কক্ষেই বিরোধীদের ক্ষোভের পারদ চড়তে পারে, সেই আঁচ টের পেয়ে আগেই এ বিষয়ে বক্তব্য রাখার জন্য সময় চেয়ে নেওয়া হয়েছিল। গতকাল রবিবার সংসদের বিজনেস অ্যাডভাইজরি কমিটির বৈঠকে এই বিষয়টি উত্থাপন করা হয়। এরপর আজ সকালে সংসদে পৌঁছে প্রধানমন্ত্রী করোনা আবহে সংসদীয় কাজে যোগ দেওয়ার জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ”আমাদের সেনাবাহিনী দেশরক্ষার জন্য অসীম সাহস আর অটল কর্তব্য নিয়ে কাজ করে চলেছে অনেক প্রতিকূলতা কাটিয়ে। তাই আমি নিশ্চিত যে যাঁরা দেশের সীমান্ত রক্ষায় তীব্র কষ্টদায়ক আবহাওয়ার সঙ্গেও লড়তে পিছপা হয়নি, সংসদ কক্ষ থেকে তাঁদের পাশে থাকার সমবেত বার্তা পৌঁছবে জোরাল কণ্ঠে।”